শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে দেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধের অগ্রগতি ঘটান। চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্রে ইংরেজিতে তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণা, "আমি মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করছি", শুনে দেশবাসী মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে স্বাধীনতা অর্জন করে। আমি দীর্ঘ সময় ধরে জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। গত সাড়ে ১৫ বছরে হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি এবং রূপগঞ্জের বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংগঠিত করে টিকে আছি। এই সময়কালে হাসিনা সরকারের দুর্নীতি, রাজনৈতিক নিপীড়ন এবং অর্থ পাচারের কারণে বাংলাদেশ এক অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করি এবং নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি দেশের কল্যাণে রাজনীতি করবে বলে আশা রাখি। আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান সরকারের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং জনসমর্থিত দল বিএনপি, যারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তার যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে সুষ্ঠু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে।