কৌতুক হলো চলচ্চিত্রের প্রাণশক্তি, যা দর্শকদের হাস্যরসে ভরিয়ে রাখে। ঢাকাই সিনেমার শুরু থেকেই কৌতুক অভিনেতারা নিজেদের অভিনয়গুণে দর্শকদের মন জয় করে আসছেন। এখানে চলচ্চিত্রের উল্লেখযোগ্য কয়েকজন কৌতুক অভিনেতার কথা তুলে ধরেছেন আলাউদ্দীন মাজিদ। সাইফুদ্দিন কৌতুক অভিনেতা সাইফুদ্দিন ঢাকাই চলচ্চিত্রে পা রাখেন ১৯৫৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম সবাক বাংলা ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’ দিয়ে।
বিশ্বের অন্যান্য সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে বক্স অফিস সিস্টেম রয়েছে, তবে আমাদের দেশে তা কার্যকর নয়।
চলচ্চিত্র বা নাটকের গল্পে মা অথবা ভাবি চরিত্র ছাড়া প্রায়ই সম্পূর্ণতা আসে না। অনেক সিনেমা তৈরি হয়েছে যেগুলোতে মা চরিত্র কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে।
বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ছিল এক সময় প্রমিত বাংলা ভাষার আদর্শ চর্চার কেন্দ্রস্থল।
বেলা গড়ানোর সাথে সাথে মেঘে মেঘে ভালোবাসার প্রান্তর দিকে ঝুম বৃষ্টি নামল। সেই বৃষ্টিতে স্নান করে দুই হাতে মেঘ সরালেন আমাদের মেঘবালিকা নীহা।
ফের একে অপরের সামনে দাঁড়ালেন অপু বিশ্বাস এবং শবনম বুবলী। গত শুক্রবার ছিল তাদের সাবেক স্বামী, জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানের জন্মদিন।
সম্প্রতি নিজের জন্য একজন ব্যক্তিগত সহকারী নিয়োগের জন্য সামাজিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেন পিয়া জান্নাতুল।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের হারিকেন এলাকায় দুটি মাসের বকেয়া বেতন দাবিতে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
ঢাকাই চলচ্চিত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়িকাদের মধ্যে অন্যতম হলেন শাবনূর। এবং তিনি তার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই নানা রহস্য তৈরি করে আসছেন।
রাজ্জাক ভাই একজন অসাধারণ শিল্পী ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা এগারো জন’-এ তাঁর অভিনয় ছিল স্মরণীয়।